বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: ইমাম রেজা(আ.) বলেছেন: ইমাম মাহদীর(আ.) অন্তর্ধানে থাকার একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে যেন কোন জালিম শাসকের হাতে বাইয়াত না করতে হয়।
হাসান বিন আলী বিন ফাজ্জাল বলেন, ইমাম রেজা(আ. )বলেছেন: لَا يُرَي جِسْمُهُ وَ .
আমার সন্তান ইমাম মাহদী যখন অন্তর্ধানে থাকবে তখন শিয়ারা একজন পথপ্রদর্শকের অপেক্ষায় থাকবে যিনি তাদের হেদায়েত করবেন। প্রশ্ন করা হল কেন হে রাসূলের সন্তান! ইমাম বললেন: لِأَنَّ إِمَامَهُمْ يَغِيبُ عَنْهُمْ؛
যেহেতু তাদের ইমাম গাইবাতে তথা অন্তর্ধানে থাকবে। আবার প্রশ্ন করা হল কেন হে রাসূলের সন্তান! ইমাম বললেন: : لِئَلَّا يَكُونَ فِي عُنُقِهِ لِأَحَدٍ بَيْعَةٌ إِذَا قَامَ بِالسَّيْفِ؛
এই জন্য যে যখন তিনি বিপ্লব করবেন তখন কোন জালিমের বাইয়াত তার ঘাড়ে থাকবে না।
ইমাম রেজা ও ইমাম মাহদীর মধ্যে একটি সাদৃশ্য হচ্ছে, মুসলিম রাষ্ট্রনায়কদের উচিত শত্রুর মোকাবেলায় নতজানু না হয়ে ইমাম রেজার মত বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেয়া।
ইমাম রেজা(আ.) যখনই ইমাম মাহদীর কথা বলতেন বা তার সামনে ইমাম মাহদীর আলোচনা হত তখন তিনি উঠে দাড়িয়ে মাথায় হাত রেখে বলতেন: اللهم عجل فرجه و سهل مخرجه হে আল্লাহ!তার আবির্ভাব ত্বরান্বিত ও সহজ করুন।